
আপু:না তেমন বোঝা
যাচ্ছে না।।
ওহ্, তাহলে চলো এখন
যাওয়া যাক।
আপু:হুম,,
দুজন পাশাপাশি হাঁটতে
লাগলাম।
তুমি বৃষ্টি আপুদের
কাছে যাও আর আমি
বন্ধুদের কাছে যাই।।
আপু:ওকে , কিন্তু ঐ
মেয়ে দুইটার আশেপাশে
বা কথা বলতে যদি
দেখেছি তাহলে খবর
আছে।।
যদি ওরা কথা বলতে
আসে তাহলে কি
করবো।।
আপু:কথা বলতে হবে
না,,চলে আসবা।।।
ধুর এটা কেমন করে
হয়,,আর চিন্তা করিও
না তোমার এই পিচ্চি
তোমাকে কখনো ছাড়বে
না।।
আপু:ছাড়তে চাইলে ,
এমন ছাড়ান ছাড়াবো
এক বারে উপরে
পাঠিয়ে দিবো।।
আচ্ছা, তুমি থাকতে
পারবা?
আপু: না,,,(মন খারাপ
করে)
তাহলে,,,আর তুমি
নীলাকে যে থাপ্পর
দিয়েছিলে,,তার জন্য
আমি সরি বলে নিবো।।
আপু: থাপ্পর তো কম হয়ে
গেছে,,ওর চোখ তুলে
নিতাম। আমার পিচ্চির
দিক চোখ দেয়।।
হয়েছে সিনিয়র এখন
যাও।।। তোমার
বান্ধবীরা ডাকছে মনে
হয়।।
আপু: কোথায়?
ঐ দেখে মাহি আপু আর
বৃষ্টি আপু সেই তখন
থেকে তাকিয়ে আছে।।
আপু: আচ্ছা যাও।।
হুম, আপু চলে
গেলো,,আর আমিও চলে
এলাম, দেখি রিয়াল,
নাসিম, মাসুম, নীলা,
জিনিয়া বসে গল্প
করছে।।
কিরে সবাই কেমন
আছিস।। সবাই আমার
দিকে তাকালো,, নীলা
উঠে এসে জড়িয়ে
ধরলো।। এই কি করছো
ছাড়ো ছাড়ো ।।। ছাড়তে
চেষ্টা করছি কিন্তু
এতো শক্ত করে জড়িয়ে
ধরেছে যে ছাড়াতেই
পারছি না।।
এই নীলা কি হচ্ছে
ছাড়ো কি করছো,
ছাড়তে চেষ্টা করছি।।।
নীলা:আই লাভ উ,আমি
তোমাকে অনেক
ভালোবাসি।।।
নীলা ছাড়ো বলছি, না
হলে খুব খারাপ হয়ে
যাবে।।।
নীলা:কিছুই খারাপ হবে
না।।
মাথায় রাগ উঠে
গেলে,,এমন জোরে
ধাক্কা দিলাম ছেড়ে
দিয়ে নিচে পড়ে গেল।।।
নীলা আমার দিকে করুন
দৃষ্টিতে তাকিয়ে
আছে,আর চোখ দিয়ে
পানি পড়ছে।।
নীলা দেখো আমি আমি
একজন কে
ভালোবাসি,,আর
সেদিন এবং আজকের
জন্য সরি।। আমাকে
তোমার ভুল যাও তোমার
জন্য বেটার হবে।।
ওখানে আর দাঁড়ালাম
না,,, হাঁটতে লাগলাম
ক্লাসের দিকে।।
নীলা: আমি তো তোকে
আমার করেই
ছাড়বো আমার মেটা
পছন্দ হয় আমি সেটা
নিয়ে ছাড়ি।। আর না
হলে কারো হতে দিব না
(মনে মনে বললো)
এদিকে আরেক
ঝামেলা।। মন খারাপ
মাথা একটু নিচে করে
হাঁটছি তখন এক বড়ভাই
এর সাথে ধাক্কা লেগে
গেল আর বড়ভাই নিচে
পড়ে গেল।। এই বড়ো আপু
কে পছন্দ করতো একবার
প্রপোজ করতে গিয়ে
আপুর হাত ক্যালানি
খেয়েছিলো।।
বড়ো সরি আমি দেখতে
পাইনি।।
বড়ভাই:তোর সরি তোর
কাছে রাখ,
উঠে এসে ঠাসসসসস
করে বসিয়ে দিলো
গালে।।
সরি ভাইয়া দেখতে পাই
নাই,, আবার ঠাসসসসস
ঠাসসসসসস শুরু হয়ে
গেলো, কিন্তু এবার
আমার গালে না ঐ
বড়ভাই এর গালে। আপু
কোথা থেকে এসে ঐ
বড়ভাই কে থাপ্পর দিতে
লাগল।।
আপু:এই তুই ওকে থাপ্পর
দিলি কেনো,, বলে
থাপ্পর দিয়ে যাচ্ছে।।
আপু কে গিয়ে
ধরলাম,,আর মারতে হবে
না অনেক হয়েছে।।।
চারদিক থেকে সবাই
ঘিরে আছে,আর এই দৃশ্য
দেখছে।।
আপু:তুই ছাড়বি ।।
না,আর থাপ্পর মারতে
হবে না অনেক হয়েছে
এখন চলো ।।
আপু:সবাই শুনে রাখো
এর শরীরে যে হাত
দিবে তার হাত ভেঙে
ফেলবো ।।
আচ্ছা চলো,, আর কেউ
কিছু বলবে না।।
আপুর অবস্থা দেখে
আমি ভয় পেয়ে গেছি ,,
রাগে চোখ মুখ লাল হয়ে
গেছে।।।
আজ ক্লাস করলাম না
বাসায় চলে এলাম
পরের দিন এয়ার
পোর্টে দাঁড়িয়ে আছি
আমি আর আপু বড়ো আব্বু
মানে আমার হবু শ্বশুর
মশাই আসবে।। 10টার
সময় বিমান ল্যান্ড
করলো একটু পরে বড়
আব্বু এলো ,, আপু গিয়ে
বড়ো আব্বু কে জড়িয়ে
ধরলো। আমিও গেলাম।।
আপু: কেমন আছো
আব্বু।।।
বড়ো আব্বু: তোদের
ছাড়া কেমন করে
ভালো থাকিরে মা,,
কিন্তু এখন ভালো।। তুই
কেমন আছিস।।।
আপু:আমি তো সবসময়
ভালো।।।
আসসালামুয়ালাইকুম
বড়ো আব্বু।। কেমন
আছো?
বড়ো আব্বু আপুকে
ছেড়ে দিয়ে আমাকে
জড়িয়ে ধরল।।
বড়ো আব্বু:অয়ালাইকুম
আসসালাম
আলহামদুলিল্লাহ ভালো
এখন।।। তুই কেমন আছিস?
হুম ভালো।।। এখন চলো
যাওয়া যাক।।
বড়ো আব্বু: হুম চল।।
আপু আর হবু শ্বশুর মশাই
পিছনে গল্প করতে
লাগলো আমি গাড়িতে
ড্রাইভ করতে লাগলাম
আর ওদের গল্প শুনতে
লাগলাম।।।
আপু:আমি একজন কে
ভালোবাসি আর তাকে
বিয়ে করবো।।।
বড়ো আব্বু:তাই নাকি,,
আপু:হুম,, (লজ্জা পেয়ে)
বড় আব্বু: ছেলেটা তোর
থেকে দুই বছরের ছোট
তাই তো।।।
আপু:তুমি কিভাবে
জানলে?
বড়ো আব্বু:তোর আম্মু
বলেছে।।।
আপু:তোমাকে তাহলে
আর কিছু বলা লাগবে
না।। এখন তাড়াতাড়ি
আমাদের বিয়েটা দিয়ে
দাও তাহলে হবে?
বড়ো আব্বু:পড়া লেখা
শেষ করে নে।।।
আপু: বিয়ের পর
পড়ালেখা করতে পারা
যাবে।।। আমি এতো কিছু
জানি না তুমি এই কয়েক
দিন এর মধ্যে বিয়েটা
দিয়ে দাও ব্যাস।
বড়ো আব্বু: বাসায় যাই
তারপর না হয় ডিসিশন
নিবো।।
আপু: তুমি যখনই ডিসিশন
নাও না কেনো,4 থেকে
5 দিন এর মধ্যে যেন
হয়।।
বড়ো আব্বু:এতো
তাড়াতাড়ি।।
আপু:হুম,
বাসায় চলে এলাম,,,
বড়ো আব্বু আর আপু চলে
গেল আর আমি আমার
বাসায় এসে দিলাম ঘুম,,
দুপুর উঠে গোসল করে
নামাজ পড়তে গেলাম।।
নামাজ পড়ে এসে
বাসায় ঢুকতে যাবো
তখন-
আপু:এই শুনো?
হুম,,
আপু: আমাদের বাসায়
খাবে।
কেনো?
আপু: ছোট আব্বু আর
আম্মু ও আমাদের সাথে
খাবে এবং এখন
আমাদের বাসায়
আছে।।।
চলো তাহলে,, সবাই
একসাথে খাওয়া শেষ
করলাম আর টুকটাক গল্প
করলাম।।। আপু আমাকে
ইশারা করে তার রুমে
আসতে বললো তাই
গেলাম।।
হুম বলো?
আপু:আজ মিষ্টি খাওয়া
হয়নি তো তাই
ডাকলাম।।।(লজ্জা
পেয়ে)
এ্যাঁ,,
আপু: হুঁ,,
এতো মিষ্টি খেলে
ডায়াবেটিস হবে।।।
আপু: না হবে না,এই
মিষ্টি স্বাস্থ্যের
পক্ষে ভালো, খারাপ
না।।
আপু কাছে এলো। আমি
একটু মাথা উঁচু করলাম।।
আমার মুখের কাছে মুখ
আনতেই পারে না।।
আমার হাসি পাচ্ছে ,
আপু যতো উঁচু হচ্ছে আমি
আর একটু উঁচু হলাম।।
আপুর কান্ড দেখে
অনেক হাসি পাচ্ছে।।
আপু:কুত্তা তুই উঁচু হচ্ছিস
কেনো?
হা হা হা হা হা
আপু রেগে দিলো আমার
পায়ের উপর জোরে
আঘাত।।।
ও মাগো মরে গেলাম
গো , চিৎকার দিয়ে।।।
আম্মু:কি হলো চিৎকার
করছিস কেন? (নিচ
থেকে)
আপু বাইরে গিয়ে
বললো-
আপু: কিছু না ছোট
আম্মু।।।
আবার রুমে এলো
- আমি
বিছানায় বসে আছি।
ও মা গো তোমার ছেলে
আজ শেষ।।
আপু:এই কুত্তা তুই
এভাবে চিৎকার দিলি
কেনো?
এভাবে কেউ মারে ?
কি ব্যাথা গো।।।।
আপু: তুই এভাবে উঁচু
হচ্ছিলি কেনো?
দেখছিলাম তুমি কত উঁচু
হতে পারো।।।
আপু: তাই তো দেখিয়ে
দিলাম।।
এসে আবার সামনে
দাঁড়ালো।।
আপু: এবার উঁচু হয়ে দেখ
তোর মেন পয়েন্টে যদি
না মারি ।।
পরে তোমারি সমস্যা
হবে,,হা হা হা হা হা হা
আপু: একদম হাসবি না।।
না হলে,,
না হলে কি,,
আপু:কিছু না,,,
আমি উঠে আপুর মুখের
কাছে মুখ নিয়ে নিয়ে
গেলাম, আপুর গরম
নিঃশ্বাস পড়ছে আমার
মুখে,,এতে মাতাল হয়ে
যাচ্ছি।।আর কন্ট্রোল
করতে পারলাম না চার
ঠোঁট এক হয়ে গেল।। পাঁচ
মিনিট পর ছেড়ে
দিলাম।।
আপু: এভাবে কেউ কিস
করে।(হাঁপাতে হাঁপাতে)
আমি করি,,আসা করি
মিষ্টি খাওয়ায় ইচ্ছে
পূরণ হয়েছে।।।
আপু:না আরো খেতে
ইচ্ছে করছে।।।
না আর করা যাবে না,
নিজের প্রতি কন্ট্রোল
হারিয়ে ফেলেছি।।অন্য
কিছু হয়ে যেতে পারে।
(মনে মনে)
আচ্ছা আমি যাই।।
আপু: কোথায়?
অনেক ঘুম পাচ্ছে গিয়ে
ঘুমাবো।।
আপু:আমি খাবো তারপর
যেতে পাবি।।।
না আর মোটেও থাকা
যাবে না (মনে মনে)
সুযোগ বুঝে দিলাম
দৌড়।।।
আপু:এই দাঁড়াও,,
না ,, নিচে চলে এলাম।।
বড়ো আব্বু:কিরে
এভাবে দৌড়ে এলি যে?
আর বলো না, একটা
প্রেত্নীতে তাড়া
করেছে।।।
সবাই একটু হাসলো।।।
বাইরে চলে এলাম।।
পরের দিন সকালে,,
মুখের উপর গরম
নিঃশ্বাস পড়ছে।। বুঝতে
পারছি আপু হালকা চোখ
খোললাম এমন ভাবে
খোললাম যেন বুঝতে না
।। আমার ঠোঁটের কাছে
ঠোঁট নিয়ে আসছে
আবার টেনে নিচ্ছে।
কয়েক বার এমন করলো।।
মনে মনে হাসছি।।
যেমনি এবার ঠোঁটের
কাছে ঠোঁট নিয়ে
আসছে তেমনি কামড়ে
ধরলাম।।।
বার বার এমন কেনো
করছো হুঁ,, আপু
লাফালাফি শুরু করে
দিয়েছে, ঠোঁট
ছাড়ানোর চেষ্টা করছে
কিন্তু পারছে না,
যেমনি মুখ টানতে
যাচ্ছে তখন আর একটু
চাপ দিচ্ছি দাঁত দিয়ে।।
আপু: কুত্তা ছাড় লাগছে
তো।।
ঠোঁট ছেড়ে দিয়ে কাছে
টেনে শক্ত করে জড়িয়ে
ধরলাম।।
সকাল সকাল এমন করছো
কেন হুঁ।।
আপু:এই পিচ্চি কে
ছাড়া একটা মুহুর্ত
থাকতে পারি না,,যখন
রাত হয় ভাবি কখন
সকাল হবে।।
তাই,,
আপু:হুম।। আই লাভ উ
পিচ্চি,,
আই লাভ উ টু সিনিয়র।।
আচ্ছা এখন উঠো আর
আমিও উঠি ,
আপু:না আর একটু শুয়ে
থাকি বেশ ভালো
লাগছে।।
বিয়ে হয়ে যাক তখন,
এখন না।।আর এখন উঠো
ফ্রেশ হয় , ভার্সিটি
যেতে হবে না।।
আপু:হুম।।
উঠ গেলাম,, উঠে ফ্রেশ
হয়ে নাস্তা করে বের
হলাম।। নাও উঠো।
আপু: হুম,,
আপু বাইকে উঠলো
তারপর জড়িয়ে ধরলো।।
আমারো খুব ভালো
লাগছে এভাবে জড়িয়ে
ধরাতে।। ভার্সিটি চলে
এলাম।। এবার নেমে
পড়ো।
আপু: হুম,, আপু নেমে ওর
বান্ধবীদের কাছে চলে
গেলো।।আর আমি চলে
এলাম বন্ধুদের কাছে।।
কি অবস্থা তোদের।।
রিয়াল: ভালো তোর?
নাসিম:ওকে জিজ্ঞাসা
করার কি আছে,
দেখতেই তো পাচ্ছিস
সিনিয়র গার্লফ্রেন্ড
এর সাথে কি খুশি তে
আছে।।
হুম দোস্ত বেশ আছি,,
গার্লফ্রেন্ড না এখন
আমার হবু বউ খুব
তাড়াতাড়ি আমরা বিয়ে
করছি।।
মাসুম:ভাই দাওয়াত টা
দিস,,কতো দিন যে
বিয়ে বাড়ীতে
দাওয়াতে খাওয়া
হয়নি।।।
জিনিয়া: তুই তো
দেখছি অনেক পেটুক।।
নীলা উঠে চলে গেলো,
আমিও কিছু বললাম না।।
তিন দিন পর,, আজ
আমাদের বিয়ে দুইটাই
বাসা অনেক সুন্দর করে
সাজানো হয়েছে।।
মেহেমানে বাসায়
ভর্তি।। মনের ভিতর
একটা অজানা অনুভূতি
কাজ করছে।। অবশেষে
বিয়েটা হয়ে গেলো।।
এখন ছাদে বন্ধুদের
সাথে দাঁড়িয়ে আছি।।
12 টা বাজে শালার
বন্ধুরা ছাড়ছে
না,,কিযে কপালে কি
যে আছে আল্লাহ
জানেন।। আমার অবস্থা
দেখে শালারা হাসছে
,, ভাই এখন যেতে দে
না হইলে হয়তো আমাকে
জীবিত দেখতে পাবি
না।।।
নাসিম:এতো তাড়া
কিসের?
আল্লাহ কাউকে ডাকতে
পাঠাও আমারে ,,
কারো আসার শব্দ
পেলাম ,,যাক বাবা
কেউ তো এলো আল্লাহ
মসজিদে 5টাকা দান
করবো পাক্কা।।
ধাঁপির গেটের দিকে
1000 ভোল্টের শক
খেলাম।।এতো সয়ং আপু।
যে রেগে আছে লাইটের
আলোয় বোঝা যাচ্ছে ।।
আমার অবস্থা খারাপ
কপালে বিন্দু বিন্দু ঘাম
জমতে শুরু করেছে।।
শালা হারামীদের
দিকে তাকালাম দেখে
সবাই ভয়ে চুপসে
গেছে।।।
আপু:এই তোরা যা
রেগে।(রেগে)
রিয়াল:জী আপু।।।।
ওরা নিচে চলে গেলো,
আমিও চলে যেতে
লাগলাম।।।
আপু: তুই কোথায়
যাচ্ছিস দাঁড়া (রেগে)
তুমি তো যেতে বললা
(আমতো আমতো করে)
আপু: ওদের যেতে
বলেছি তোকে নয়।।
(রেগে)
আপু আমার সামনে এসে
দাড়ালো। ভয়ে আত্মা
রাম খাঁচা ছাড়া।।
আপু:ছাদে এতোক্ষণ কি
করছিস?(রেগে)
বন্ধুরা যেতে দিচ্ছিলো
না।(ভয়ে ভয়ে (
আপু আমার কপালের
ঘাম মুছে দিলো।।
আপু: তুই আমাকে দেখে
এতো টা ভয় পাস।।
ধড়ে প্রান ফিরে
এল,,তাই বললাম পাবো
না, তুমি যে রাগী আর
যে থাপ্পর দাও।বাবারে
কি ব্যাথা করে ।। সব
মনে আছে।।। তখনই
দিলো একটা ঠাসসসসসস
গালে হাত দিয়ে আপুর
দিকে তাকিয়ে আছি।।
আপু: রুমে চল তোর
অবস্থা কি করি
দেখবি।।।
ভাই কেউ আমারে
বাঁচান,, যদি কিছু করে
দেয় , আপনাদের জন্য
গল্প লিখতে পারবো
না,,,আর সিজন 2 ও
লেখা হবে না।।
আপু:চল রুমে।।
না যাবো না।।।
আপু:যাবি না,তোর
পাঞ্জাবির কলার ধরে
নিয়ে যাবো।।।
না না আমি
যাচ্ছি,,ভয়ে ভয়ে রুমে
এলাম।
আপু:যা ওযু করে আই ,
হুম,,
ওযু করে এসে দুই রাকাত
নফল নামাজ আদায় করে
আল্লাহর কাছে
আমাদের ভবিষ্যৎ
জীবনের জন্য দোয়া
করলাম।।।
এই নে এগুলো পর।।
এ্যাঁ,লুঙ্গি পারবো ।।
আপু: হুঁ,,
আমি তো লুঙ্গি পরে
থাকতে পারি না,, কখন
কোথায় যাই আমি
নিজেও জানি না।।।
আপু:তোকে যেটা বলছি
সেটা কর(রেগে)
হুম (আমতো আমতো)
আপু: এগুলো কোথায়
নিয়ে যাচ্ছিস।।
চেন্জ করতে ,,
আপু: এগুলো এখানে
চেন্জ কর ।।
এ্যাঁ,
আপু: হুম সোনা।
বাধ্য হয়ে চেন্জ
করলাম, আমি দিকে
লক্ষ্য করলাম আমার
দিকে হা করে তাকিয়ে
আছে।।
কাছে গিয়ে, এভাবে
কি দেখছো।।
আপু: কত বড়?
কিইইইইই,
আপু: হুম,তোর বুকের
লোম গুলো।।
আপুর দিকে ভ্রু কুঁচকে
তাকালাম।।
আপু মিটমিট করে
হাসছে।।
একবারে কাছে এগিয়ে
গেলাম।। কোন কথা না
বলেই চার ঠোঁট এক করে
দিলাম।। পাঠক পাঠিকা
এখন যেতে পারেন
এখানে তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ
শুরু হবে,,যা আপনাদের
জন্য ক্ষতিকর হয়ে
দাঁড়াবে ,হা হা হা হা
হা হা হা
সমাপ্ত
Happy ending.........
.................
ভুল ক্রুটি ক্ষমা
করবেন।।।
No responses to সিনিয়র চাচাতো বোন যখন বউ Part:8 and last part
Be first Make a comment.